Class-6 Online Classroom


Class-6 Online Classroom WBBSE

Model Activity Task Class 6 History -2021 

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 

ইতিহাস ষষ্ঠ শ্রেণি

. বেমানান শব্দটি খুঁজে লেখো :

. সংহিতা, মহাকাব্য, আরণ্যক, উপনিষদ  

উত্তর- মহাকাব্য

. ব্রম্মচর্য, গার্হস্থ্য, বানপ্রস্থ, ব্রাক্ষ্মণ

উত্তর- ব্রাক্ষ্মণ

. বিদথ, সভা, সমিতি, রত্নিন

উত্তর- রত্নিন

. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :

. দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদ ছিল অস্মক। সত্য

. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষ জীবনে বৌদ্ধ হয়ে যান। মিথ্যা

 . বিনয়পিটক গৌতম বুদ্ধের মূল কয়েকটি উপদেশের আলোচনা। মিথ্যা

. একটি বা দুটি বাক্যে লেখো :

. বেদের আরেক নাম শ্রুতি কেন?

উত্তর- বেদ শুনে শুনে মনে রাখা হত বলে বেদের ওপর নাম শ্রুতি।

. জনপদ কী?

উত্তর- সাধারণ মানুষ বা জনগণ যেখানে বাস করত তাকে বলা হত জনপদ।

. নিজের ভাষায় লেখো ( - টি বাক্যে) :

বৈদিক যুগের ব্যবসা বাণিজ্য কেমন ছিল?

উত্তর- আদি বৈদিক যুগে ব্যবসা বাণিজ্যের বিশেষ চল ছিলনা।পরবর্তী বৈদিক সাহিত্যে ব্যবসা বাণিজ্যের কথা পাওয়া যায়।জিনিসপত্র বিনিময় করা হত।মুদ্রার ব্যবহার ছিল বলে মনে হয়না।নিষ্ক ও শতমান এগুলি হয়ত মুদ্রার মত ব্যবহার হত।

Class 6 history model activity task-1
by banglar siksha web portal Govt. of westbengal Education Department
ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস আক্টিভিটি টাস্ক-১

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস আক্টিভিটি টাস্ক-2

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক- Class-6 ইতিহাস উত্তর 
ইতিহাস
ষষ্ঠ শ্রেনি 

১। সঠিক শব্দ বেছে নিয়ে শুন্যস্থান পূরণ করোঃ 
ক) এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে পুরনো আদিম মানুষের খোঁজ পাওয়া গেছে- পূর্ব আফ্রিকাতে। 
খ)মেহেরগড় সভ্যতা আবিস্কার করেন- জা ফ্রাসোয়া জারিজ। 
গ) হরপ্পা সভ্যাতা- প্রায় ইতিহাস যুগের সভ্যতা। 
২। ক-স্তম্ভের সাথে খ স্তম্ভ মিলিয়ে লেখো 
     বন্দর- নগর --------লোথাল 
     বৃহৎ স্নানাগার------ মহেঞ্জোদারো 
     উঁচু এলাকা ----------সিটাডেল 
৩। একটি বা দুটি বাক্যে লেখোঃ 
ক) মেহেরগড় সভ্যতায় কোন কোন কৃষি পন্য উৎপাদিত হত? 
উত্তর- মেহেরগড় সভ্যতায় যে সমস্ত কৃষি পন্য গুলি উৎপাদিত হত সেগুলি হল- গম, যব, কার্পাস, 
খ) উপমহাদেশের পুরোনো গুহা- বসতির প্রমাণ পাওয়া গেছে এরকম কয়েকটি স্থানের নাম লেখো। 
উত্তর- উপমহাদেশের পুরোনো গুহা- বসতির প্রমাণ পাওয়া গেছে এরকম কয়েকটি স্থানের নাম হল উত্তর পশ্চিম পাকিস্তানের সাংঘাও, কর্ণাটকের কুরনুল, এবং মধ্যপ্রদেশের ভীমবেটকা। 
৪। নিজের ভাষায় লেখো (৩- ৪ টি বাক্যে) 
প্রশ্ন- তুমি কি মনে করো, আগুনের ব্যবহার মানুষের ইতিহাসে জরুরি একটি পরিবর্তন?   
উত্তর-  আগুনের ব্যবহার করার ফলে বেশ কিছু বদল দেখা যেতে থাকে। একদিকে প্রচণ্ড শীতের হাত থেকে মানুষকে বাঁচাত আগুন। পাশাপাশি বিভিন্ন জন্তুর আক্রমণ মোকাবিলা করার জন্যেও আগুনের ব্যবহার শুরু হয়। তাছাড়া আগুনের ব্যবহার আদিম মানুষের খাবার অভ্যাসও বদলে দিয়েছিল। এসময় কঁচা খাওয়ার বদলে খাবার আগুনে ঝলসে খাওয়া শুরুহয়। ঝলসানো নরম মাংস খেতে তাদের চোয়াল দাঁতের জোরকম লাগত।তাই ধীরে ধীরে তাদের চোয়াল সরুহয়ে এল। সামনের ধারালো উঁচু দাঁত ছোট হয়ে গেল। আরও নানারকম বদল হলো চেহারায়। আদিম মানুষের শরীরে জোর বাড়ল, বুদ্ধিরও বিকাশ হলো।

---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------  

ষষ্ঠ শ্রেনি ভূগোল বিষয়ে প্রশ্নোত্তর 

প্রশ্ন- কর্কটক্রান্তি রেখার উত্তরে অবস্থিত ভারতের দুটি প্রতিবেশী দেশের নাম লেখো।
উত্তর- কর্কটক্রান্তি রেখার উত্তরে অবস্থিত ভারতের কয়েকটি প্রতিবেশী দেশের নাম হল চীন, বাংলাদেশ, মায়ানমার। 
প্রশ্ন- ভারতের এমন চারটি রাজ্যের নাম লেখো যার উপর দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা বিস্তৃত।
উত্তর-  রাজস্থান, গুজরাট, পশ্চিম বঙ্গ ও ত্রিপুরা 
প্রশ্ন- ঊষা ও গোধূলি বলতে কী বোঝ?
উত্তর-ঊষা- সকাল হওয়ার আগে ভোর বেলায় সূর্য ওথার আগে যখন কেবল সূর্যের আভা থাকে সেই সময়কেই ঊষা বলে। 

গোধূলি- বিকাল ও সন্ধ্যার মাঝের সময় কে গোধূলি বলে। 

সৃষ্টি- পৃথিবীতে যেখানে ছায়া বৃত্ত পড়ে সেখানে সূর্য দেখা যায়না। কিন্তু তার আভা দেখা যায়। এই কারনেই বা এই ভাবেই ঊষা ও গোধূলির সৃষ্টি হয়। 
প্রশ্ন- ভারতের ভূপ্রাকৃতিক বিভাগ গুলির নাম লেখো।
উত্তর- ১। উত্তরে পার্বত্য অঞ্চল
২। উত্তরের নদী গঠিত সমভুমি অঞ্চল
৩। উপদ্বীপীয় মালভুমি অঞ্চল
৪। পশ্চিমে মরু অঞ্চল
৫। উপকূলীয় সমভুমি অঞ্চল। 
প্রশ্ন- হিমালয়কে উত্তর থেকে দক্ষিণে কটি অংশে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর- তিনটি। হিমাচল, শিবালিক এবং হিমাদ্রি। 
প্রশ্ন- অন্তর্বাহিনী নদী কাকে বলে?
উত্তর- 
প্রশ্ন- ভারতকে নদীমাতৃক দেশ বলা হয় কেন?
উত্তর- ভারতকে নদী মাতৃক দেশ বলার কারণঃ- সারা ভারতবর্ষে নদী জালের মত বয়ে গেছে। এসব নদী ভারতবাসীর জনজীবন, কৃষি কাজ, শিল্প, জাতায়ত, ইত্যাদি কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই নদী গুলি একজন মায়ের মত ভারতবাসীদের লালন পালন করে। তাই ভারতবর্ষকে নদীমাতৃক দেশ বলা হয়। 

Post a Comment

0 Comments