Class 10 Online Classroom (Question &Ans)

Class-10 HISTORY Solution

Contact- whatsapp- 9734601344

Download New Syllabus Of Madhyamik Pariksha 👈

Model Activity Task Class 10 History 2021 Banglar shiksha Portal 

MP-2022 Routine👈Click Here

এই উত্তরপত্র তৈরি করেছেন মেমারি ভি এম ইন্সটিটিউশন, ইউনিট- ওয়ান বিদ্যালয়ের ইতিহাসের শিক্ষক মাননীয় মানস কুমার রায়। যেকোন প্রশ্নের উত্তরের জন্য স্যারের সাথে যোগাযোগ করা যাবে। whatsapp No- 9734601344

মানস স্যারের ভিডিও ক্লাস গুলি দেখতে ক্লিক করো- class-10 History Class👈

ইতিহাস

দশম শ্রেণি

পূর্ণমান - ৫০

১. ‘ক’ স্তম্ভের সাথে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও : ১ X ৪ = ৪

১.১ ভাইসরয় (ক) রাধাকান্ত দেব

১.২ চৈত্র মেলা (খ) তারকনাথ পালিত

১.৩ জমিদার সভা (গ) লর্ড ক্যানিং

১.৪ বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট  (ঘ) নবগোপাল মিত্র।

উত্তর-   ভাইসরয়-             লর্ড ক্যানিং

        চৈত্রমেলা-                নবগোপাল মিত্র

        জমিদার সভা-          রাধাকান্ত দেব

        বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট-     তারকনাথ পালিত

২. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো : ১ X ৪ = ৪

২.১ ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের অভিঘাতে ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সমাপ্তি ঘটেছিল। মিথ্যা

২.২ ভারতসভা গড়ে উঠেছিল দেশের জনগণকে বৃহত্তর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে একজোট করার জন্য। সত্য

২.৩ ১৮৫৭-র বিদ্রোহকে জাতীয়তাবাদীরা ভারতের স্বাধীনতা যুদ্ধ’ বলে ব্যাখ্যা করেন। সত্য

২.৪ বর্তমান ভারত” গ্রন্থে স্বামী বিবেকানন্দ শুদ্র জাগরণের কথা বলেছেন। সত্য

৩. শুন্যস্থান পূরণ করো : ১ X ৪ = ৪

৩.১ ভারতে ছাপা প্রথম বাংলা বই হল- এ গ্রামার অফ দি বেঙ্গল ল্যাঙ্গয়েজ

৩.২ ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।

৩.৩ ঔপনিবেশিক ভারতে লর্ড ক্যানিং প্রথম ভাইসরয় নিযুক্ত হন।

৩.৪ ‘আনন্দমঠ উপন্যাসটি সন্ন্যাসী ও ফকির আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত হয়।

৪. দুটি বা তিনটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ২ X ৫ = ১০

৪.১ ইন্টারনেট ব্যবহারের দুটি সুবিধা লেখ।

উত্তর- ইন্টারনেট ব্যবহারের দুটি সুবিধা হল- ক) ঘরে বসে খুব কম সময়ের মধ্যে অনেক বেশী তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব। খ) বিশ্বের বিভিন্ন জ্ঞান ভান্ডার যেমন লাইব্রেরী, আর্কাইভ থেকে বাড়িতে বসেই কম খরচে তথ্য পাওয়া যায়।

৪.২ ডেভিড হেয়ার কেন স্মরণীয়?

উত্তর- ডেভিড হেয়ার বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যেমন-তিনি গড়ে তোলেন পটল ডাঙ্গা একাডেমী যা হেয়ার স্কুল নামে পরিচিতি পায়। এছাড়া ১৮১৭ সালে হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠা, ক্যালকাটা স্কুলবুক সোসাইটি প্রতিষ্ঠার পিছনে তার অসামান্য অবদান এর জন্য ডেভিড হেয়ার স্মরনীয় হয়ে আছেন।

৪.৩ বারাসাত বিদ্রোহ কী?

উত্তর- তিতুমীরের আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র ছিল ২৪ পরগনার বারাসাত অঞ্চল। এই অঞ্চলের নারকেল বেরিয়া গ্রামে তিনি একটি বাঁশের কেল্লা নির্মাণ করেন। এখান থেকেই তিনি প্রবল শক্তিশালী ইংরেজদের বিরুদ্ধে অসম লড়াই চালিয়ে যান। শেষ পর্যন্ত বাঁশের কেল্লা কামানের আঘাতে ধবংশ হয়। তিতুমিরের এই বিদ্রোহ বারাসাত বিদ্রোহ নামে পরিচিত।

৪.৪ ‘গোরা' উপন্যাসের মধ্য দিয়ে কোন দ্বন্দ্বের প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায় ?

উত্তর- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গোরা' উপন্যাসের মধ্য দিয়ে যে দুটি বিষয়ে দ্বন্দ্বের প্রকাশ ঘটেছে তা হল জাতপাত এবং ধর্ম। ‘গোরা' উপন্যাসের মধ্য দিয়ে হিন্দু ধর্মের আচারসর্বস্বতা কে সমালোচনা করেছেন এবং হিন্দু সমাজে প্রচলিত জাতিভেদ প্রথাকে তীব্র ভাবে সমালোচনা করেছেন।

৪.৫ গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মরণীয় কেন?

উত্তর- গগনেন্দ্র নাথ ঠাকুর তাঁর বিভিন্ন ব্যঙ্গ চিত্রের মাধ্যমে হাস্যরসের মধ্যে দিয়ে একদিকে যেমন ইঙ্গবঙ্গীয় সমাজের সমালোচনা করেছেন অন্যদিকে এদেশীয়দের মধ্যে জাতীয় চেতনা জাগ্রত করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।

৫. সাত বা আটটি বাক্যে উত্তর দাও : ৪ X ৫= ২০ 

৫.১ মহেন্দ্রলাল সরকার কেন স্মরনীয়?

উত্তর-  ভারতে প্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞান চর্চার পথিকৃৎ ছিলেন মহেন্দ্রলাল সরকার। তিনি বাঙালি জাতিকে অন্ধবিশ্বাসের পরিবর্তে যুক্তিবাদের পথে চালিত করতে উদ্যোগী হন। তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে IACS প্রতিষ্ঠা। তিনি নারীদের মধ্যেও যুক্তিবোধ ও বিজ্ঞান চেতনা প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

বিস্তারিত জানতে- ক্লিক করে জেনে নাও 👈

৫.২ শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকার উল্লেখ কর।

উত্তর-  শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

ক)ব্যাপ্টিস্ট মিশনের তিন সদস্য কেরি, মার্স ম্যান এবং উইলিয়াম ওয়ার্ড শ্রীরামপুরে একটি ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করেন। 

খ) তাদের উদ্যোগে ২৬ টি ভারতীয় ভাষায় বাইবেল অনূদিত হয়। 

গ) কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ১২৬ টি বিদ্যালয়ে প্রায় ১০ হাজার ছাত্রকে পাশ্চাত্য শিক্ষা দানের ব্যবস্থা করেন। 

ঘ) ব্যাপ্টিস্ট মিশনের উদ্যোগে শ্রীরামপুরে ১৮১৮ সালে একটি কলেজ স্থাপিত হয়। 


৫.৩ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষাচিন্তায় কোন দিকটি শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে বেশি ফুটে উঠেছিল?

উত্তর- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১ খ্রি.) মতে, “শিক্ষা হল, বাইরের প্রকৃতি ও অন্তঃপ্রকৃতির মধ্যে সমন্বয় সাধন। এককথায়, পরিপূর্ণ মানবসত্তাকে লালন করে দেহ, মন ও আত্মার সমন্বয়সাধনের মাধ্যমে নিজেকে জাতির উপযোগী, দক্ষ ও কল্যাণকামী সদস্য হিসেবে গড়ে তোলার নামই শিক্ষা।

‘শিক্ষা সমস্যা’, ‘স্বদেশি সমাজ’, ‘শিক্ষার হেরফের’ ‘তোতাকাহিনী’ প্রভৃতি প্রবন্ধে ঔপনিবেশক শিক্ষাব্যবস্থার সমালোচনা করে রবীন্দ্রনাথ ভারতের ঔপনিবেশিক শিক্ষানীতি থেকে পৃথক শিক্ষানীতির বিষয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চালান।। রবীন্দ্রনাথের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ধর্মচর্চা করার উদ্দেশ্যে ভুবনডাঙ্গায় ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ এই স্থানের নতুন নামকরণ করেন শান্তিনিকেতন। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে তপোবন ও গুরুগৃহকেন্দ্রিক যে শিক্ষাব্যবস্থার ছবি পাওয়া যায় তারই একটা প্রতিরূপ তিনি গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন শান্তিনিকেতনে।

শান্তিনিকেতন ভাবনার উদ্দেশ্য

আশ্রমের রূপ ও বিকাশ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ তার বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন- 

         (ক) ইস্কুল নামক যন্ত্রের ভিতরে মানবশিশুর শিক্ষার সম্পূর্ণতা হয় না।

         (খ) শিক্ষা প্রতিদিনের জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত। কেবল ক্লাস নামক খাঁচার ভিতরের জিনিষ নয়।

         (গ) এই শিক্ষা সম্ভব প্রকৃতির মধ্যে। গুরুর কাছে ঘনিষ্টভাবে শিক্ষালাভের মাধ্যমে।

এই সময় প্রিয় বন্ধু জগদীশচন্দ্র বসুকে লেখা একটি চিঠিতে তিনি জানান, “শান্তিনিকেতনে আমি একটি বিদ্যালয় খুলিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিতেছি। সেখানে ... বিলাসিতার নামগন্ধ থাকিবে না—ধনী, দরিদ্র কঠিন ব্ৰত্মচর্যে দীক্ষিত হইতে হইবে।” এখানে লক্ষ করা যায় ঔপনিবেশিক শিক্ষাব্যবস্থায় যে বৈষম্য প্রচলিত তা দূর করার ভাবনাও রবীন্দ্রনাথের ছিল।

বাঁধাধরা পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে পরীক্ষায় পাস আর চাকরি করার উপযোগী ছাত্র তৈরি করার ইচ্ছা রবীন্দ্রনাথের ছিল না। তিনি মনে করতেন যে, প্রকৃতির সংস্পর্শেই শিশুর দেহ-মন সুসংগঠিত হয়। শিশু তার শৈশবকালে মস্তিষ্কের চাইতে বেশি ইন্দ্রিয়ানুভূতির মাধ্যমে অধিক শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। তাই প্রকৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগসূত্রের মাধ্যমেই শিশুশিক্ষার বিকাশ ঘটবে বলে তিনি মনে করতেন। প্রকৃতির রাজ্যে যে অপরূপ সৌন্দর্যধারা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে তাকে উপলব্ধি বা আস্বাদন করতে না পারলে ব্যক্তিজীবন অপূর্ণ থেকে যায়। এইজন্য তিনি প্রকৃতির খোলামেলা মুক্ত পরিবেশে শিক্ষার মাধ্যমে শিশুর সুকোমল বৃত্তিগুলির সুষম বিকাশ সাধনের ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন। শান্তিনিকেতনে মুক্ত আকাশ ও উদার প্রান্তরে গাছের তলায় ক্লাস হত।

কবি মনে করতেন শহরের কোলাহলপূর্ণ অঞ্চল শিক্ষাপ্রদানের পক্ষে উপযুক্ত নয়। অনুকূল আবহাওয়ায় ছাত্রদের ক্লাস হবে গাছের তলায়। শিক্ষা সমস্যা প্রবন্ধে তিনি বলেছেন, বিদ্যালয়ে অবশ্যই কিছুটা জমি থাকবে, ছাত্ররা সেখানে। চাষের কাজে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে তারা যেমন গোপালন করবে তেমনই অবসর সময়ে তারা বাগানের পরিচর্যা করবে। এইভাবে প্রকৃতির সঙ্গে কাজের অপূর্ব মেলবন্ধনের কথা তিনি বলেছেন। রবীন্দ্রনাথ পুত্র রথীন্দ্রকে একটি পত্রে লিখেছিলেন- “আমরা কেবল ঘরে বসিয়া বই পড়িয়াই মাটি হইলাম মুক্ত আকাশের নীচে চীত হইয়া পড়িয়া তৃণশ্যামল বসুন্ধরাকে যদি এমন একাগ্র মনে পড়িতে পারিতাম তবে ধন্য হইতাম।” তিনি মনে করতেন যে, লোকালয় থেকে দূরে নির্জনে মুক্ত আকাশ ও উদার প্রান্তরে গাছপালার মধ্যে বিদ্যালয় স্থাপন করা উচিত।যাতে ছাত্ররা মুক্তির স্বাদ পায়, আত্মকর্তৃত্বের অধিকার পায়।

শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রতিষ্ঠালগ্নে রবীন্দ্রনাথ তার স্ত্রী মৃণালিনী দেবী ব্যতীত কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও গুণগ্রাহী ব্যক্তির সমর্থন লাভ করেছিলেন যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন লিওনার্ড এলমহার্স্ট। এ ছাড়া বহু প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব যেমন চার্লস এন্ডজ, জগদানন্দ রায়, ক্ষিতিমোহন সেন, প্রমথ চৌধুরী, নন্দলাল বসু, রামকিঙ্কর বেজ প্রমুখ এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। পরবর্তীকালে এই আশ্রমিক বিদ্যালয়টি পরিণত হয়েছিল একটি পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে।

 

৫.৪ ‘ভারতমাতা’ চিত্রটি কীভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতীকে পরিণত হয়েছিল?

উত্তর- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতে ব্রিটিশ বিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সমান্তরাল সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলেন। এই উদ্যেশ্যে স্বদেশী আন্দোলনের সময় তিনি একটি চিত্র অঙ্কন করেন।প্রথমে এর নাম ছিল বঙ্গমাতা পরে নাম পরিবর্তন হয়ে এই চিত্রটি ‘ভারতমাতা’ নামে জনপ্রিয় হয়।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতীক ‘ভারতমাতা’

ক) দেশের মাতৃ রূপঃ ‘ভারতমাতা’ চিত্রের মাধ্যমে অবনিন্দ্রনাথ ঠাকুর দেশকে মায়ের প্রতিরূপ দান করেন। গেরুয়া বসন পরিহিতা ‘ভারতমাতা’ -রুপী যোগিনী একাধারে দেবী ও মানবী। দেশের এই মাতৃরূপ জাতীয়তা বাদের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

খ। ভারতীয় ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার : বরাভয়দায়িনী এবং ত্যাগ ও বৈরাগ্যের মূর্ত প্রতীক ভারতমাতার চার হাতে শোভা পাচ্ছে রুদ্রাক্ষের মালা, শুভ্রবস্ত্র, পুথি ও ধানের শিষ এবং পদযুগলের চারপাশে রয়েছে শ্বেতপদ্ম। এগুলি ছিল ভারতীয় ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।

গ। সমৃদ্ধ ভারতের কল্পনা : ‘ভারতমাতা’ ছবিটির মাধ্যমে শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ধনধান্যপূর্ণ সমৃদ্ধিশালী ভারতের ছবি তুলে ধরেন। এই ছবির মাধ্যমে ভারতের অধ্যাত্মবাদ, নারীশক্তি, ঐতিহ্য ও শস্যশ্যামল অর্থনীতির কথা ফুটে উঠেছে।

ঘ। জাতীয়তাবাদ প্রসার:  বিশ শতকে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রসারে ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির প্রভাব ছিল অনস্বীকার্য। কারণ স্বদেশি যুগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এই চিত্রটি সজ্জিত হত। ভগিনী নিবেদিতার মতে, চিত্রটি ছিল জাতীয়তাবাদ প্রসারের ক্ষেত্রে প্রথম একটি তাৎপর্যপূর্ণ ছবি।

মুল্যায়নঃ ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির মধ্যে কেউ কেউ হিন্দু স্বাদেশিকতার প্রভাব খোঁজার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু অবনীন্দ্রনাথ বাস্তবে হিন্দু স্বাদেশিকতার উগ্র সমর্থক ছিলেন তার প্রমাণ পাওয়া যায়না। ভগিনী নিবেদিতা ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির অকুণ্ঠ প্রশংসা করেছেন। ‘ভারতমাতা’ চিত্রটি ছিল ব্রিটিশ বিরোধী স্বদেশ প্রেমের মূর্ত প্রতিক। এই চিত্রটির মধ্য দিয়ে অবনীন্দ্রনাথ ভারতবাসীর সামনে অহিংস জাতীয়তাবাদের প্রতিচ্ছবিটি তুলে ধরেছেন।

৫.৫ বাংলার নবজাগরণ ছিল কলকাতাকেন্দ্রিক। - বিশ্লেষণ করো।

উত্তর-  উনিশ শতকের বাংলার নবজাগরণ ছিল কলকাতাকেন্দ্রিক একথা বলেছেন ঐতিহাসিক অনিল শীল। তাঁর এই মন্তব্যের যথেষ্ট কারণ আছে। বাংলার নবজাগরণ ছিল কলকাতাকেন্দ্রিক- একথা বলার কারণগুলি হল-

ক) এই নবজাগরণের যারা মূল হোতা তাঁরা সকলেই জমিদার বা সরকারি উচ্চপদে কর্মরত এবং তাদের কর্মকাণ্ড কলকাতা কেন্দ্রিক।

খ) পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষের মধ্যেই এর প্রভাব সীমাবদ্ধ ছিল যারা অধিকাংশই কলকাতার বাসিন্দা।

গ) নবজাগরণের নেতৃবৃন্দ নিম্ন বর্ণ বা কৃষক শ্রেনির প্রতি উদাসিন ছিলেন ফলে কার্যকলাপ কলকাতার বাইরে প্রসার লাভ করেনি।

ঘ) এই সময় যেসব পত্র পত্রিকা নবজাগরণের ক্ষেত্র প্রস্তুত করছিল তা সবই কলকাতা থেকে প্রকাশিত হত এবং তার পাঠক ও কলকাতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।

৬. পনেরো-ষোলোটি বাক্যে উত্তর দাও : ৮ x ১ = ৮

প্রাচ্য-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।

উত্তর-👇


 

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-2021 September

দশম শ্রেণি ইতিহাস।

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখাে :

১. ‘ক’ স্তম্ভের সাথে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও : ১ X ৪ = ৪

ক - স্তম্ভ                        খ - স্তম্ভ

১.১ বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা   (ক) ১৮৮৩ খ্রিঃ

১.২ ভারতসভা                          (খ) ১৮৩৬ খ্রিঃ

১.৩ ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস  (গ) ১৮৮৫ খ্রিঃ

১.৪ ইলবার্ট বিল                      (ঘ) ১৮৭৬ খ্রিঃ

উত্তর-  ১.১- খ

        ১.২- ঘ

        ১.৩- গ

        ১.৪- ক

২। সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো : ১ X ৪ = ৪।

২.১ ১৮৫৭-র বিদ্রোহকে জাতীয়তাবাদীরা ‘ভারতের স্বাধীনতা যুদ্ধ’ বলে ব্যাখ্যা করেন। সত্য

২.২ ঔপনিবেশিক ভারতে লর্ড ক্যানিং প্রথম ভাইসরয় নিযুক্ত হন। সত্য

২.৩ ‘বর্তমান ভারত’ গ্রন্থে স্বামী বিবেকানন্দ শূদ্র জাগরণের কথা বলেছেন। সত্য

২.৪ ‘আনন্দমঠ' উপন্যাসটি স্বদেশী আন্দোলনের পটভূমিকায় রচিত হয়। মিথ্যা

৩. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও : ২ X ২ = ৪

৩.১ ‘গোরা’ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে কোন দ্বন্দ্বের প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায় ?

উত্তর- রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের লেখা গোরা উপন্যাসের মধ্য দিয়ে বেশ কিছু বিষয়ের দ্বন্দ্ব লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল জাতীয়তা বাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবাদ। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে প্রকৃত জাতীয়তাবাদ এবং স্বদেশীর ছদ্মবেশে সংকীর্ণ ও সাম্প্রদায়িক মনোবৃত্তির বিরুদ্ধে উদার মানবতাবাদ।  

৩.২ গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মরণীয় কেন?

উত্তর- গগনেদ্র নাথ ঠাকুর তাঁর বিভিন্ন ব্যঙ্গ চিত্রের মাধ্যমে হাস্যরসের মধ্যে দিয়ে একদিকে যেমন ইঙ্গবঙ্গীয় সমাজের সমালোচনা করেছেন অন্যদিকে এদেশীয়দের মধ্যে জাতীয় চেতনা জাগ্রত করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।

৪. সাত বা আটটি বাক্যে উত্তর দাও : ৪ x ১= ৪

‘ভারতমাতা’ চিত্রটি কীভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতীকে পরিণত হয়েছিল?

 উত্তর-  অবনীন্দ্র নাথ ঠাকুর ভারতে ব্রিটিশ বিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সমান্তরাল সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলেন। এই উদ্যেশ্যে স্বদেশী আন্দোলনের সময় তিনি একটি চিত্র অঙ্কন করেন।প্রথমে এর নাম ছিল বঙ্গমাতা পরে নাম পরিবর্তন হয়ে এই চিত্রটি ‘ভারতমাতা’ নামে জনপ্রিয় হয়।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতিক ‘ভারতমাতা’

ক) দেশের মাতৃ রূপঃ ‘ভারতমাতা’ চিত্রের মাধ্যমে অবনিন্দ্রনাথ ঠাকুর দেশকে মায়ের প্রতিরূপ দান করেন। গেরুয়া বসন পরিহিতা ‘ভারতমাতা’ -রুপী যোগিনী একাধারে দেবী ও মানবী। দেশের এই মাতৃরূপ জাতীয়তা বাদের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

খ। ভারতীয় ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার : বরাভয়দায়িনী এবং ত্যাগ ও বৈরাগ্যের মূর্ত প্রতীক ভারতমাতার চার হাতে শোভা পাচ্ছে রুদ্রাক্ষের মালা, শুভ্রবস্ত্র, পুথি ও ধানের শিষ এবং পদযুগলের চারপাশে রয়েছে শ্বেতপদ্ম। এগুলি ছিল ভারতীয় ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।

গ। সমৃদ্ধ ভারতের কল্পনা : ‘ভারতমাতা’ ছবিটির মাধ্যমে শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ধনধান্যপূর্ণ সমৃদ্ধিশালী ভারতের ছবি তুলে ধরেন। এই ছবির মাধ্যমে ভারতের অধ্যাত্মবাদ, নারীশক্তি, ঐতিহ্য ও শস্যশ্যামল অর্থনীতির কথা ফুটে উঠেছে।

ঘ। জাতীয়তাবাদ প্রসার:  বিশ শতকে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রসারে ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির প্রভাব ছিল অনস্বীকার্য। কারণ স্বদেশি যুগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এই চিত্রটি সজ্জিত হত। ভগিনী নিবেদিতার মতে, চিত্রটি ছিল জাতীয়তাবাদ প্রসারের ক্ষেত্রে প্রথম একটি তাৎপর্যপূর্ণ ছবি।

মুল্যায়নঃ ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির মধ্যে কেউ কেউ হিন্দু স্বাদেশিকতার প্রভাব খোঁজার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু অবনীন্দ্রনাথ বাস্তবে হিন্দু স্বাদেশিকতার উগ্র সমর্থক ছিলেন তার প্রমাণ পাওয়া যায়না। ভগিনী নিবেদিতা ‘ভারতমাতা’ চিত্রটির অকুণ্ঠ প্রশংসা করেছেন। ‘ভারতমাতা’ চিত্রটি ছিল ব্রিটিশ বিরোধী স্বদেশ প্রেমের মূর্ত প্রতিক। এই চিত্রটির মধ্য দিয়ে অবনীন্দ্রনাথ ভারতবাসীর সামনে অহিংস জাতীয়তাবাদের প্রতিচ্ছবিটি তুলে ধরেছেন। 

 প্রশ্ন- ভবানি মন্দির গ্রন্থটি কার লেখা?

উত্তর- অরবিন্দ ঘোষ

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2021 August 
ইতিহাস দশম শ্রেণি

. ‘স্তম্ভের সাথেস্তম্ভ মেলাও :

    ক-স্তম্ভ                                                          খ’ স্তম্ভ

. ভাইসরয়।                                                  () রাধাকান্ত দেব

. চৈত্র মেলা                                                () তারকনাথ পালিত

. জমিদার সভা                                          () লর্ড ক্যানিং

. বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট             () নবগোপাল মিত্র

উত্তর-    ১.১- গ 

             ১.২- ঘ 

             ১.৩- ক 

             ১.৪- খ 

. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :

. ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের অভিঘাতে ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সমাপ্তি ঘটেছিল। মিথ্যা 

. ভারতসভা গড়ে উঠেছিল দেশের জনগণকে বৃহত্তর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে একজোট করার জন্য। সত্য

 . ভারতে ছাপা প্রথম বাংলা বই গ্রামার অব দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ। সত্য 

. ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। সত্য 

. দুটি বা তিনটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

. মহেন্দ্রলাল সরকার কেন স্মরনীয়?

উত্তরভারতে প্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞান চর্চার পথিকৃৎ ছিলেন মহেন্দ্রলাল সরকার। তিনি বাঙালি জাতিকে অন্ধবিশ্বাসের পরিবর্তে যুক্তিবাদের পথে চালিত করতে উদ্যোগী হন। তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে IACS প্রতিষ্ঠা। তিনি নারীদের মধ্যেও যুক্তিবোধ ও বিজ্ঞান চেতনা প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

. শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকার উল্লেখ কর।

উত্তরশিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

ক)ব্যাপ্টিস্ট মিশনের তিন সদস্য কেরি, মার্স ম্যান এবং উইলিয়াম ওয়ার্ড শ্রীরামপুরে একটি ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করেন। 

খ) তাদের উদ্যোগে ২৬ টি ভারতীয় ভাষায় বাইবেল অনূদিত হয়। 

গ) কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ১২৬ টি বিদ্যালয়ে প্রায় ১০ হাজার ছাত্রকে পাশ্চাত্য শিক্ষা দানের ব্যবস্থা করেন। 

ঘ) ব্যাপ্টিস্ট মিশনের উদ্যোগে শ্রীরামপুরে ১৮১৮ সালে একটি কলেজ স্থাপিত হয়। 

. সাত বা আটটি বাক্যে উত্তর দাও :

প্রশ্ন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষাচিন্তায় কোন দিকটি শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে বেশি ফুটে উঠেছিল?

উত্তররবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১ খ্রি.) মতে, “শিক্ষা হল, বাইরের প্রকৃতি ও অন্তঃপ্রকৃতির মধ্যে সমন্বয় সাধন। এককথায়, পরিপূর্ণ মানবসত্তাকে লালন করে দেহ, মন ও আত্মার সমন্বয়সাধনের মাধ্যমে নিজেকে জাতির উপযোগী, দক্ষ ও কল্যাণকামী সদস্য হিসেবে গড়ে তোলার নামই শিক্ষা।

‘শিক্ষা সমস্যা’, ‘স্বদেশি সমাজ’, ‘শিক্ষার হেরফের’ ‘তোতাকাহিনী’ প্রভৃতি প্রবন্ধে ঔপনিবেশক শিক্ষাব্যবস্থার সমালোচনা করে রবীন্দ্রনাথ ভারতের ঔপনিবেশিক শিক্ষানীতি থেকে পৃথক শিক্ষানীতির বিষয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চালান।। রবীন্দ্রনাথের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ধর্মচর্চা করার উদ্দেশ্যে ভুবনডাঙ্গায় ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ এই স্থানের নতুন নামকরণ করেন শান্তিনিকেতন। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে তপোবন ও গুরুগৃহকেন্দ্রিক যে শিক্ষাব্যবস্থার ছবি পাওয়া যায় তারই একটা প্রতিরূপ তিনি গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন শান্তিনিকেতনে।

শান্তিনিকেতন ভাবনার উদ্দেশ্য

আশ্রমের রূপ ও বিকাশ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ তার বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন- (ক) ইস্কুল নামক যন্ত্রের ভিতরে মানবশিশুর শিক্ষার সম্পূর্ণতা হয় না।

         (খ) শিক্ষা প্রতিদিনের জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত। কেবল ক্লাস নামক খাঁচার ভিতরের জিনিষ নয়।

         (গ) এই শিক্ষা সম্ভব প্রকৃতির মধ্যে। গুরুর কাছে ঘনিষ্টভাবে শিক্ষালাভের মাধ্যমে।

এই সময় প্রিয় বন্ধু জগদীশচন্দ্র বসুকে লেখা একটি চিঠিতে তিনি জানান, “শান্তিনিকেতনে আমি একটি বিদ্যালয় খুলিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিতেছি। সেখানে ... বিলাসিতার নামগন্ধ থাকিবে না—ধনী, দরিদ্র কঠিন ব্ৰত্মচর্যে দীক্ষিত হইতে হইবে।” এখানে লক্ষ করা যায় ঔপনিবেশিক শিক্ষাব্যবস্থায় যে বৈষম্য প্রচলিত তা দূর করার ভাবনাও রবীন্দ্রনাথের ছিল।

বাঁধাধরা পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে পরীক্ষায় পাস আর চাকরি করার উপযোগী ছাত্র তৈরি করার ইচ্ছা রবীন্দ্রনাথের ছিল না। তিনি মনে করতেন যে, প্রকৃতির সংস্পর্শেই শিশুর দেহ-মন সুসংগঠিত হয়। শিশু তার শৈশবকালে মস্তিষ্কের চাইতে বেশি ইন্দ্রিয়ানুভূতির মাধ্যমে অধিক শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। তাই প্রকৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগসূত্রের মাধ্যমেই শিশুশিক্ষার বিকাশ ঘটবে বলে তিনি মনে করতেন। প্রকৃতির রাজ্যে যে অপরূপ সৌন্দর্যধারা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে তাকে উপলব্ধি বা আস্বাদন করতে না পারলে ব্যক্তিজীবন অপূর্ণ থেকে যায়। এইজন্য তিনি প্রকৃতির খোলামেলা মুক্ত পরিবেশে শিক্ষার মাধ্যমে শিশুর সুকোমল বৃত্তিগুলির সুষম বিকাশ সাধনের ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন। শান্তিনিকেতনে মুক্ত আকাশ ও উদার প্রান্তরে গাছের তলায় ক্লাস হত।

কবি মনে করতেন শহরের কোলাহলপূর্ণ অঞ্চল শিক্ষাপ্রদানের পক্ষে উপযুক্ত নয়। অনুকূল আবহাওয়ায় ছাত্রদের ক্লাস হবে গাছের তলায়। শিক্ষা সমস্যা প্রবন্ধে তিনি বলেছেন, বিদ্যালয়ে অবশ্যই কিছুটা জমি থাকবে, ছাত্ররা সেখানে। চাষের কাজে সাহায্য করবে। এর সঙ্গে তারা যেমন গোপালন করবে তেমনই অবসর সময়ে তারা বাগানের পরিচর্যা করবে। এইভাবে প্রকৃতির সঙ্গে কাজের অপূর্ব মেলবন্ধনের কথা তিনি বলেছেন। রবীন্দ্রনাথ পুত্র রথীন্দ্রকে একটি পত্রে লিখেছিলেন- “আমরা কেবল ঘরে বসিয়া বই পড়িয়াই মাটি হইলাম মুক্ত আকাশের নীচে চীত হইয়া পড়িয়া তৃণশ্যামল বসুন্ধরাকে যদি এমন একাগ্র মনে পড়িতে পারিতাম তবে ধন্য হইতাম।তিনি মনে করতেন যে, লোকালয় থেকে দূরে নির্জনে মুক্ত আকাশ ও উদার প্রান্তরে গাছপালার মধ্যে বিদ্যালয় স্থাপন করা উচিত।যাতে ছাত্ররা মুক্তির স্বাদ পায়, আত্মকর্তৃত্বের অধিকার পায়।

শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রতিষ্ঠালগ্নে রবীন্দ্রনাথ তার স্ত্রী মৃণালিনী দেবী ব্যতীত কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও গুণগ্রাহী ব্যক্তির সমর্থন লাভ করেছিলেন যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন লিওনার্ড এলমহার্স্ট। এ ছাড়া বহু প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব যেমন চার্লস এন্ডজ, জগদানন্দ রায়, ক্ষিতিমোহন সেন, প্রমথ চৌধুরী, নন্দলাল বসু, রামকিঙ্কর বেজ প্রমুখ এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। পরবর্তীকালে এই আশ্রমিক বিদ্যালয়টি পরিণত হয়েছিল একটি পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে।।

 ---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

মাধ্যমিক- সাজেশান
বিষয়- ইতিহাস (নতুন সিলেবাস অনুসারে)

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

৪ নম্বর ও ৮ নম্বরের প্রশ্ন। (অধ্যায়- ২,৩,৪,৫)

১। বামা বোধিনি, হিন্দু পেট্রিয়ট, নীল দর্পণ, গ্রাম বার্তা প্রকাশিকায় উনিশ শতকের বাংলার সমাজ চিত্রের কী প্রতিফলন ঘটে?

অথবা, উনিশ শতকে সাময়িক পত্র, সংবাদপত্র ও সাহিত্যে বাংলার সমাজ চিত্রের কী প্রতিফলন ঘটে?

২। প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিষয়ক দ্বন্দ্ব বলতে কী বোঝ? উনিশ শতকে বাংলায় কীভাবে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটে?

৩। পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে রামমোহন, রাধাকান্ত দেব, বেথুন ও ডেভিড হেয়ারের ভূমিকা।

৪। টীকা- মেকলে মিনিটস, নব্য বঙ্গ বা ইয়ং বেঙ্গল আন্দোলন, ব্রাহ্ম সমাজ

৫। উচ্চ শিক্ষার বিকাশে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চিকিৎসা বিদ্যার বিকাশে কলকাতা মেডিকেল কলেজের ভূমিকা।

৬। বিদ্যাসাগরের নেতৃত্বে বিধবা বিবাহ আন্দোলনের বিবরণ দাও।

৭। স্বামী বিবেকানন্দের নব্য বেদান্তের আদর্শ।

৮। উনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণ সম্পর্কে লেখো।

৯। টীকা- ঔপনিবেশিক অরন্য আইন। সাঁওতাল বিদ্রোহ, নীল বিদ্রোহ, ওয়াহাবি ও ফরাজি আন্দোলন।

১০। ১৮৫৭ র বিদ্রোহের চরিত্র প্রকৃতি ( সামন্ত বিদ্রোহ, জাতীয় বিদ্রোহ, সিপাহি বিদ্রোহ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, গণ বিদ্রোহ, মহা বিদ্রোহ )

১১। টীকা- মহারানির ঘোষণা পত্র, বঙ্গ ভাষা প্রকাশিকা সভা, হিন্দু মেলা, জমিদার সভা, সভা সমিতির যুগ।

১২। জাতীয়তা বোধের বিকাশে আনন্দ মঠ, বর্তমান ভারত, গোরা, ভারত মাতা এবং গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যঙ্গ চিত্রের ভূমিকা।

অথবা, উনিশ শতকে লেখায় ও রেখায় কীভাবে জাতীয়তা বোধের বিকাশ ঘটে?

১৩। শিক্ষা বিস্তারে ছাপাখানার ভূমিকা

১৪। ছাপাখানার বিকাশে উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, গঙ্গা কিশোর ভট্টাচার্য, চার্লস উইলকিন্স এর ভূমিকা

১৫। টীকা- শ্রীরামপুর মিশন প্রেস, মহেন্দ্রলাল সরকার( আই এ সি এস), জগদীশ চন্দ্র বসু( বোস ইন্সটিটিউট)জাতীয় শিক্ষা পরিষদ,  বি টি আই।

১৬। ঔপনিবেশিক শিক্ষা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের ধারণা।  

১৭। রবীন্দ্র নাথের শান্তিনিকেতন ও বিশ্ব ভারতী ভাবনা

১৮। প্রকৃতি- মানুষ ও শিক্ষার সমন্বয় বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের চিন্তা।

----------------------------------------------------------------------------------------------- 

Madhyamik Test Exam-2021 

(New Syllabus) Subject- History

মডেল প্রশ্নের জন্য যোগাযোগ- Whatsapp নম্বর-9734601344

এখানে একটি মডেল প্রশ্ন দেওয়া হল।  

Inter School Test Exam-2021 (Class-X) 

HISTORY

Time- 3 Hours 15 Minutes

(First 15 minutes for reading question paper only)

Full Marks- 90

Special credit will be given for answers which are brief and to the point. Marks will be deducted for spelling mistakes, untidiness and bad handwriting.

[ ‘ক’ বিভাগ থেকে ‘ঙ’ বিভাগ পর্যন্ত প্রদত্ত প্রশ্ন নিয়মিত ও বহিরাগত সব পরীক্ষার্থীদের জন্য। ‘চ’ বিভাগে প্রদত্ত প্রশ্ন শুধুমাত্র বহিরাগত পরীক্ষার্থীদের জন্য ]

( ‘ক’ বিভাগে সকল প্রশ্ন আবশ্যিক। অন্য বিভাগে বিকল্প প্রশ্নগুলি লক্ষণীয়। ‘খ’ বিভাগে কেবলমাত্র দৃষ্টিহীন পরীক্ষার্থীরা বিকল্প প্রশ্নের নির্দেশ অনুযায়ী উত্তর লিখবে। অন্য সকলে মানচিত্র চিহ্নিত করবে।)

 

বিভাগ- ‘ক’

১। সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখঃ ১ x২০= ২০

১.১ পাক প্রণালী গ্রন্থের রচয়িতা- ক)বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় খ)মলয় রায় গ)কর্নেল ডাল্টন ঘ)জ্যোতিষ ব্যানারজি   

১.২ বামাবোধিনি পত্রিকার সম্পাদক ছিলন- ক)উমেশ চন্দ্র দত্ত খ)শিশির কুমার ঘোষ গ)কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার ঘ)দ্বারকা নাথ বিদ্যাভূষণ

১.৩ জীবনের ঝরাপাতা গ্রন্থটি হল একটি- ক)উপন্যাস খ)কাব্যগ্রন্থ গ)জীবনী গ্রন্থ ঘ)আত্মজীবনী

১.৪ নব্য বৈষ্ণব ধর্মের প্রবক্তা- ক)শ্রী চৈতন্য দেব খ)বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী গ)লালন ফকির ঘ)শ্রী রামকৃষ্ণ।  

১.৫ ভারতে প্রথম অরন্য আইন পাশ হয়- ক)১৮৫৯ খ)১৮৬৭ গ)১৮৬৫ ঘ)১৮৭৮ খ্রিঃ

১.৬ আর্জ দর্শন পত্রিকার সম্পাদক- ক)যোগেন্দ্র নাথ বিদ্যাভূষণ খ)কালিপ্রসন্ন সিংহ গ)হরিশ চন্দ্র মুখোপাধ্যায় ঘ)দ্বারকা নাথ বিদ্যাভূষণ।

১.৭ বর্ণপরিচয় প্রকাশিত হয়েছিল- ক)১৮৪৫ খ)১৮৫০ গ)১৮৫৫ ঘ)১৮৬০ খ্রিঃ

১.৮ ভারতের প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হল- ক)ভারত সভা খ)ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গ)বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা ঘ)ল্যান্ড হোল্ডারস সোসাইটি

১.৯ একা আন্দোলনের নেতা ছিলেন- ক)গান্ধীজী খ)বল্লভ ভাই প্যাটেল গ)মাদারি পাসি ঘ)আল্লুরি সীতারাম রাজু

১.১০ A History of Hindu Chemistry গ্রন্থটি লেখেন- ক) বিবেকানন্দ খ)প্রফুল্ল চন্দ্র রায় গ) রাধাগোবিন্দ কর ঘ) জগদীশ চন্দ্র বসু

১.১১ ভারতের জাতীয় মহাফেজখানা কোথায় অবস্থিত- ক) কোলকাতা খ) দিল্লি গ) মুম্বই ঘ) হায়দ্রাবাদ

১.১২ অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটির সম্পাদক ছিলেন- ক)শচীন্দ্র প্রসাদ বসু খ)কৃষ্ণ কুমার মিত্র গ)চিত্তরঞ্জন দাস ঘ)আনন্দ মোহন বসু

১.১৩ ভাইকম সত্যাগ্রহ অনুষ্ঠিত হয়েছিল- ক)মালাবার খ)মাদ্রাজ গ)জুনাগর ঘ)জয়পুর

১.১৪ রম্পা উপজাতি বিদ্রোহ সংগঠিত হয়- ক)মালাবার খ)কোঙ্কন গ)উড়িষ্যা ঘ)গোদাবরী

১.১৫ নারী কর্ম মন্দির কে প্রতিষ্ঠা করেন- ক)ঊর্মিলা দেবী খ)বাসন্তি দেবী গ)কল্পনা দত্ত ঘ)লীলা নাগ

১.১৬ সূর্য সেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলের নাম- ক)অনুশীলন সমিতি খ)গদর দল গ)ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি ঘ)বেঙ্গল ভলেন্টিয়ারস

১.১৭ গ্রাম বার্তা প্রকাশিকা পত্রিকার প্রথম সম্পাদক- ক) রবীন্দ্রনাথ খ) লালন ফকির গ)হরিনাথ মজুমদার ঘ)ব্রজ সুন্দর গুপ্ত

১.১৮ নীল দর্পণ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করেছিলেন- ক) কালিপ্রসন্ন সিংহ খ) হরিশ চন্দ্র গ) লঙ সাহেব ঘ) মধুসূদন দত্ত

১.১৯ কেশব চন্দ্র সেনকে ব্রহ্মানন্দ উপাধি দিয়েছিলেন- ক)রামমোহন রায় খ)আনন্দ মোহন বসু গ)দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ঘ)দ্বারকানাথ ঠাকুর।

১.২০ মুন্ডা বিদ্রোহের আরেক নাম হল- ক) দিহালগাম খ) চালগুলান গ) উলগুলান ঘ) হুল

বিভাগ- ‘খ’

২। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও ( প্রতিটি উপবিভাগ থেকে অন্তত ১টি করে মোট ১৬ টি প্রশ্নের উত্তর দাও) ঃ ১ x ১৬= ১৬

উপবিভাগঃ ২.১

একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ ১ *৪=৪

(২.১.১) সিটি বুক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?

(২.১.২) সরকারি নথিপত্র কোথায় সংরক্ষণ করা হয়

(২.১.৩) শিশু শিক্ষা গ্রন্থটি কে রচনা করেন?

(২.১.৪) রানি শিরোমণি কোন বিদ্রোহের সাথে যুক্ত ছিলেন

উপবিভাগ- ২.২

ঠিক বা ভুল নির্ণয় করো ১*৪=৪

(২.২.১) সত্তর বৎসর আত্মজীবিনি টি লিখেছেন শিবনাথ শাস্ত্রই।  

(২.২.২) কলকাতা মেডিকেল কলেজের প্রথম ছাত্রী কাদম্বিনী গাঙ্গুলি  

(২.২.৩) ফরাজি একটি প্রাচীন উপজাতির নাম

(২.২.৪) জে পি গ্রান্ট ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে নীল কমিশন গঠন করেন।  

উপবিভাগ- ২.৩

‘ক’ স্তম্ভের সাথে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও

‘ক’ স্তম্ভ                   ‘খ’ স্তম্ভ

২.৩.১   মেদিনীপুরের লক্ষ্মীবাঈ      ১। হিন্দু বালিকা বিদ্যালয়

২.৩.২   নবগোপাল মিত্র            ২। কৃষক আন্দোলন

২.৩.৩   বীরেন্দ্র নাথ শাসমল        ৩। হিন্দুমেলা

২.৩.৪   ড্রিঙ্ক ওয়াটার বেথুন         ৪। রানি শিরোমণি  

উপবিভাগ- ২.৪

প্রদত্ত ভারতবর্ষের রেখা মানচিত্রে নিম্নলিখিত স্থানগুলি চিহ্নিত কর ও নামাঙ্কিত করঃ ১*৪=৪

(২.৪.১) চুয়াড় বিদ্রোহের এলাকা

(২.৪.২) মহাবিদ্রোহের কেন্দ্র ব্যারাকপুর  

(২.৪.৩) নীল বিদ্রোহের কেন্দ্র নদীয়া   

(২.৪.৪) সাঁওতাল বিদ্রোহের এলাকা।

অথবা

(কেবলমাত্র দৃষ্টিহীনদের জন্য)

শূন্যস্থান পূরণ করঃ

(২.৪.১) সন্ন্যাসি ফকির বিদ্রহের একজন নেতা ছিলেন-------

(২.৪.২) নীল বিদ্রহের একটি কেন্দ্র ছিল-----------

(২.৪.৩) মহাবিদ্রোহের সময় ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন-------------

(২.৪.৪) বর্ণপরিচয় এর লেখক  ----------

উপবিভাগ ২.৫

নিম্নলিখিত বিবৃতিগুলির সঙ্গে সঠিক ব্যাখ্যাটি নির্বাচন কর ঃ ১*৪=৪

(২.৫.১) বিবৃতি ঃ আদিবাসি কোলরা দিকুদের উপর ক্ষুব্ধ ছিল-  

         ব্যাখ্যা ১ঃ দিকুরা ছিল অত্যাচারী ও রক্ত পিপাসু  

         ব্যাখ্যা ২ঃ দিকুরা ছিল বহিরাগত জমিদার মহাজন  

         ব্যাখ্যা ৩ঃ দিকুরা কোলদের উপর ব্যাপক শোষণ ও অত্যাচার চালাত।  

(২.৫.২) বিবৃতি ঃ ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ সরকার তিন আইন পাস করে। এর উদ্দেশ্য ছিল-

         ব্যাখ্যা ১ঃ হিন্দু, মুসলমান ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ করা।

         ব্যাখ্যা ২ঃ জনগনের আর্থিক, সামাজিক, সংস্কৃতির উন্নতি সাধন করা।

         ব্যাখ্যা ৩ঃ বাল্য বিবাহ ও বহু বিবাহ নিষিদ্ধ করা এবং বিধবা বিবাহ আইন সিদ্ধ করা।

(২.৫.৩) বিবৃতি ঃ রবীন্দ্রনাথ ঔপনিবেশিক শিক্ষা ব্যবস্থা কে সমর্থন করতেন না কারণ-

         ব্যাখ্যা ১ঃ  এই শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল ব্যয় বহুল

         ব্যাখ্যা ২ঃ এই শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যম ছিল মাতৃভাষা।

         ব্যাখ্যা ৩ঃ এই শিক্ষা ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মনের বিকাশ ঘটাত না।

(২.৫.৪) বিবৃতি ঃ গগনেন্দ্র নাথ ঠাকুর তাঁর ব্যাঙ্গ চিত্র গুলিতে বাঙালি বাবুদের সমালোচনা করেছেন-  

         ব্যাখ্যা ১ঃ বাঙালি বাবুরা বিত্তবান ছিল

         ব্যাখ্যা ২ঃ বাঙালি বাবুরা ইংরেজি শিক্ষার বিরোধী ছিল  

         ব্যাখ্যা ৩ঃ বাঙালি বাবুরা পাশ্চাত্য সভ্যতার অনুরাগী ছিল।  

বিভাগ- গ

৩। দু’টি অথবা তিনটি বাক্যে নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে কোন ১১ টি)ঃ ২*১১=২২

৩.১ খাদ্যাভ্যাসের ইতিহাস চর্চার দুটি গুরুত্ব লেখো।

৩.২ ইভাঞ্জেলিক্যাল আন্দোলন কী?   

৩.৩ তিনকাঠিয়া ব্যবস্থা কি?  

৩.৪ বাঁশের কেল্লা কে কেন নির্মাণ করেন?  

৩.৫ এলাকা চাষ ও বে এলাকা চাষ কি?

৩.৬ গোলক চন্দ্র নন্দী কে ছিলেন?

৩.৭ নারী সমাজের উন্নয়নে হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকার দুটি ভূমিকা লেখো।

৩.৮ বাংলা লাইনোটাইপ প্রবর্তনের গুরুত্ব কি ?

৩.৯ মায়ের দেওয়া মোটা কাপড় গানটির রচয়িতা কে?   

৩.১০ শ্রীনিকেতন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কি ছিল ?

৩.১১ রাজেন্দ্রনাথ মুখারজির দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য কীর্তির নাম লেখ।  

৩.১২ বাংলার ওয়াট টাইলার নামে কে কেন পরিচিত।  

৩.১৩ বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন কোন বিদ্রোহের পরিনতিতে কবে পাস হয়েছিল?

৩.১৪ ‘বাংলার ক্যাস্টন’ নামে কে পরিচিত? তাঁর একটি কৃতিত্ব লেখো।  

৩.১৫ বর্ণমালা’ গ্রন্থটির প্রকাশক কোন সংস্থা? এই সংস্থাটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয়।  

৩.১৬ বিরসা মুন্ডা কবে কোথায় জন্মগ্রহন করেন?  

বিভাগ-ঘ

৪। সাত বা আটটি বাক্যে নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।প্রতিটি উপবিভাগ থেকে অন্তত ১টি করে মোট ৬ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।  ৪*৬=২৪

উপবিভাগঃ ঘ.১

৪.১ হুতোম প্যাঁচার নক্সা গ্রন্থে সমকালীন বাংলার সমাজ চিত্রের কি প্রতিফলন ঘটেছে?

৪.২ ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে  ড্রিঙ্ক ওয়াটার বেথুনের ভূমিকা কী ছিল।

উপবিভাগঃ ঘ.২

৪.৩ সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ কি ছিল?

৪.৪ নীল বিদ্রোহের প্রতি শিক্ষিত বাঙালি সমাজের মনোভাব কি ছিল?   

উপবিভাগঃ ঘ.৩

৪.৫ ১৮৫৭র বিদ্রোহকে কি জাতীয় বিদ্রোহ বলা যায়?    

৪.৬ বর্তমান ভারত গ্রন্থ কীভাবে ভারতে জাতীয়তা বোধের বিকাশে সহায়তা করে?  

উপবিভাগঃ ঘ.৪

৪.৭ টীকা লেখো- জাতীয় শিক্ষা পরিষদ।  

৪.৮ বিজ্ঞান শিক্ষার প্রসারে কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের ভূমিকা।  

বিভাগ-‘ ঙ’

৫। পনেরো বা ষোলটি বাক্যে যে কোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও ঃ ৮*১=৮

৫.১ উনিশ শতকে বাংলার নব্যবঙ্গ আন্দোলনের বিবরণ দাও।  

৫.২ রবীন্দ্র নাথের শিক্ষা চিন্তার কয়েকটি বৈশিস্ট লেখো।  

৫.৩ সভাসমিতির যুগে গড়ে ওঠা বিভিন্ন সভা সমিতি গুলি কীভাবে জাতীয়তা বোধের বিকাশে সহায়তা করে।  

(কেবলমাত্র বহিরাগত পরীক্ষার্থীদের জন্য )

বিভাগ-‘চ’

৬। ৬.১ একটি পূরণ বাক্যে উত্তর দাও (যে কোন ৪টি) ১*৪=৪

        ৬.১.১ সোম প্রকাশ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন

৬.১.২ নীল দর্পণ নাটক কে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন

৬.১.৩ এশিয়াটিক সোসাইটি কোন বছর প্রতিষ্ঠিত হয়

৬.১.৪ বিশ্ব ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য কে ছিলেন

৬.১.৫ দিপালি সংঘ কে প্রতিষ্ঠা করেন

৬.১.৬ হিন্দু মেলা কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?  

   ৬.২ দুটি বা তিনটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে কোন ৩টি) ২*৩=৬

         ৬.২.১ মেকলে মিনিট কি

         ৬.২.২ তিতুমির স্মরণীয় কেন

         ৬.২.৩ পঞ্চানন কর্মকার কে ছিলেন

         ৬.২.৪ ভারতমাতা চিত্র টির গুরুত্ব কি

         ৬.২.৫ দামিন ই কোহ বলতে কী বোঝায়?   

Online Exam. Class-10. 

Subject- History.

Teacher- Manas Kumar Roy(Memari V.M.Inst., Unit-1)

Whatsapp No- 9734601344

অধ্যায় ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা দিতে চাইলে নীচের👇 লিঙ্কে ক্লিক করে উত্তর সাবমিট করো। সাবমিট করার সাথে সাথে স্কোর জানতে পারবে।Chapter-1 Part-1👈

Chapter-2 Part-1👈

                    Part-2👈

Chapter-3 Part-1 👈
Chapter-4 Part-1 👈
Chapter-5 Part-1👈
                   Part-2👈
Chapter-6
Chapter-7
Chapter-8


অধ্যায় ভিত্তিক বিভিন্ন ক্লাসের ভিডিও লেকচার দেখতে নীচের ভিডিও লিঙ্ক গুলো ক্লিক করো। 👇

দশম শ্রেণি ইতিহাস প্রথম অধ্যায়  Class 10 HISTORY Chapter-1

১। "ইতিহাস একটি বিজ্ঞান- কমও নয়, বেশী ও নয়"কে বলেছেন? উত্তর- বিউরি

২। ইতিহাস হল অতীত ও বর্তমানের অন্তহীন কথোপকথন বলেছেন-  ই এইচ কার

৩। ইতিহাস বিদ্যা হল অন্যান্য বিদ্যা চর্চার জননী বলেছেন- ট্রাভেলিয়ান

৪। দ্য সোশ্যাল সায়েন্স হিস্ট্রি এ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়- ১৯৭৬ সালে

৫। ভারতের প্রথম বাংলা রাজনৈতিক পত্রিকা- সোমপ্রকাশ

৬। সহমরণ ও অনুমরণ কী? উত্তর-হিন্দু সমাজে প্রচলিত সতীদাহ প্রথার দুটি অংশ হল সহমরন এবং অনুমরণ। স্বামীর মৃত্যুর পর স্বামীর সঙ্গে একসাথে পুড়ে মারা গেলে তাকে বলে সহমরন । স্বামীর মৃত্যুর সময় অনুপস্থিত থাকলে, অসুস্থ হলে বা গর্ভবতী হলে পরে স্বামীর ব্যবহৃত যেকোন জিনিস যেমন লাঠি, চটি, থালা, বাঁধানো দাঁত , স্বামীর লেখা চিঠি ইত্যাদি নিয়ে চিতায় উঠত স্ত্রী। একে বলা হত অনুমরণ। 



দশম শ্রেণি ইতিহাস দ্বিতীয়  অধ্যায় Class 10 HISTORY Chapter-2
উনিশ শতকে বাংলায় শিক্ষা সংস্কার - https://youtu.be/Pru0OXrSsLo
স্বামী বিবেকানন্দের নব্য বেদান্তের আদর্শ- https://youtu.be/dK_88bBL5Uw
হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকায় উনিশ শতকে বাংলার সমাজচিত্র- https://youtu.be/b_QAdzCUuNc 

উপাধি                                                                 নাম

পাঞ্জাব কেশরী                                                  লালা লাজপত রাই

রাষ্ট্রগুরু, দেশনায়ক, মুকুটহীন রাজা               সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি

কাইজার-ই-হিন্দ, মহাত্মা                                 গান্ধিজি

গান্ধিবুড়ি                                                        মাতঙ্গিনি হাজরা

দেশবন্ধু                                                         চিত্তরঞ্জন দাশ

দ্য গ্র্যান্ড ওল্ড ম্যান                                          দাদাভাই নওরােজি

নাইটেঙ্গল                                                      সরোজিনী নাইডু। |

দেশপ্রাণ                                                       বীরেন্দ্রনাথ শাসমল । |

শের-ই-বঙ্গাল                                                 ফজলুল হক (কৃষক প্রজা পার্টির প্রতিষ্ঠাতা)।

লোকমান্য                                                      বালগঙ্গাধর তিলক।

লর্ড সিনহা                                                     সত্যেন্দ্র প্রসন্ন সিংহ।

সীমান্ত গান্ধি                                                   খান আব্দুল গফফর খান

স্বাধীনতা সিংহ, বাংলার বার্ক                           বিপিনচন্দ্র পাল। |

নেতাজি                                                         সুভাষচন্দ্র বসু। |

লৌহমানব, সর্দার                                         বল্লভভাই প্যাটেল

উৎকলমণি                                                 গোপবন্ধু চৌধুরি


প্রশ্ন- বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাপ্তাহিক সংবাদপত্রের নাম কি? কে কবে এটি প্রকাশ করেন?
উত্তর- ১৮১৮ সালের ১৫ মে বাংলা ভাষায় প্রথম সাপ্তাহিক সংবাদপত্র প্রকাশিত হয় । এই পত্রিকার নাম ছিল বঙ্গাল গেজেটি। প্রকাশক গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য। প্রথমে হুগলীর শ্রীরামপুর থেকে পত্রিকাটির প্রকাশ শুরু হয়।কিছুদিন পর গঙ্গাকিশোর নিজের গ্রাম বহড়া তে নিজ প্রেস স্থাপন করে সেখান থেকে পত্রিকাটি প্রকাশ করেন। 

দশম শ্রেণি ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় Class 10 HISTORY Chapter-3

১। বিদ্রোহ ও অভ্যুত্থান বলতে কি বোঝায়?

২। সাঁওতাল বিদ্রোহের প্রকৃতি কি ছিল?

৩। মুন্ডা বিদ্রোহের বৈশিস্ট লেখো

৪। তারিকা ই মহম্মদিয়া কি?

৫। নীল বিদ্রোহের প্রকৃতি কি ছিল?

৬। ওয়াহাবি আন্দোলনের উদ্দেশ্য কি ছিল?

৭। ফরাজি আন্দলনের বৈশিস্ট কি ছিল?

৮। দুদু মিঞা স্মরণীয় কেন?

৯। নীল বিদ্রোহে বাংলার বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা কি ছিল?

১০। পাবনার কৃষক বিদ্রোহের দুটি কারণ উল্লেখ করো। 


দশম শ্রেণি ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায়- পার্ট-১ Class 10 HISTORY Chapter 4 Part-1 
(১৮৫৭-র বিদ্রোহের চরিত্র ও প্রকৃতি, শিক্ষিত বাঙালি সমাজের মনোভাব, মহারাণীর ঘোষণাপত্র )

দশম শ্রেণি ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায়- পার্ট-২ Class 10 HISTORY Chapter-4 Part-2 
(সভা-সমিতির যুগ, বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা, জমিদার সভা, ভারতসভা, হিন্দুমেলা )

দশম শ্রেণি ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায়- পার্ট-৩ Class 10 HISTORY Chapter- 4 Part-3 
( লেখায় ও রেখায় জাতীয়তাবোধের বিকাশ- আনন্দমঠ, বর্তমান ভারত, গোরা, ভারতমাতা চিত্র, গগনেন্দ্র নাথ ঠাকুরের ব্যঙ্গ চিত্র)

দশম শ্রেনি ।।ইতিহাস।। চতুর্থ অধ্যায়।।সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন  

1.     মঙ্গল পান্ডের ফাঁসি হয় কবে?

2.     মনিরাম দেওয়ান কোন অঞ্চলে মহাবিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন?

3.     বুন্দেল খন্ডে মহাবিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন কে?

4.     কোলকাতার কোন দুটি সংগঠন মহাবিদ্রোহের সমালোচনা করেছিল?

5.     বিদ্রোহে বাঙালি গ্রন্থটি কার লেখা?

6.     কোন আইন এর মাধ্যমে ভারতে কোম্পানি শাসনের অবসান হয়?

7.     সভাসমিতির যুগ বলতে কী বোঝায়?

8.     বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?

9.     সংবাদ ভাস্কর পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?

10.   কার প্রস্তাব অনুসারে বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা রাজনৈতিক সভায় পরিণত হয়?

11.   জমিদার সভা ও বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভার সভাপতি দের নাম কী ছিল?

12.   কাদের উদ্যোগে বেঙ্গল ব্রিটিশ ইন্ডিয়া সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়?

13.   কোন দুটি সংগঠন মিলিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান এশসিয়েশন?

14.   ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান এশসিয়েশন এর মুখপত্রের নাম কী ছিল?


দশম শ্রেণি ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়- পার্ট-১
(ছাপাখানার বিকাশ, ছাপা বই এর সাথে শিক্ষা বিস্তারের সম্পর্ক, ছাপাখানার ব্যবসায়িক উদ্যোগ, ইউ এন রায় এন্ড সন্স)

দশম শ্রেণি ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়- পার্ট-২
(বাংলায় বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষার বিকাশ-IACS কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ, বসু বিজ্ঞান মন্দির, জাতীয় শিক্ষা পরিষদ, BTI )

দশম শ্রেণি ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়- পার্ট-৩
(ঔপনিবেশিক শিক্ষাধারার সমালোচনা, রবিন্দ্রনাথের শিক্ষা ভাবনা- শান্তিনিকেতন ভাবনা, বিশ্বভারতীর উদ্যোগ, প্রকৃতি-মানুষ-শিক্ষা র সমন্বয় )

দশম শ্রেণি ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায়- পার্ট-১
(বিশ শতকে ভারতে কৃষক আন্দোলন- বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন পর্বে কৃষক আন্দোলন , অসহযোগ আন্দোলন পর্বে কৃষক আন্দোলন, আইন অমান্য আন্দোলন পর্বে কৃষক আন্দোলন, ভারত ছাড়ো আন্দোলন পর্বে কৃষক আন্দোলন , একা আন্দোলন, বারদলি সত্যাগ্রহ )



দশম শ্রেণি ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায়- পার্ট-২
(বিশ শতকে ভারতে শ্রমিক আন্দোলন- বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন পর্বে শ্রমিক আন্দোলন , অসহযোগ আন্দোলন পর্বে শ্রমিক আন্দোলন, আইন অমান্য আন্দোলন পর্বে শ্রমিক আন্দোলন, ভারত ছাড়ো আন্দোলন পর্বে শ্রমিক আন্দোলন)

দশম শ্রেণি ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায়- পার্ট-৩
(বিশ শতকে ভারতে বামপন্থী আন্দোলন) 

দশম শ্রেণি ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়- পার্ট-১
(বিশ শতকে ভারতে নারী আন্দোলন) 

দশম শ্রেণি ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়- পার্ট-২
(বিশ শতকে ভারতে ছাত্র আন্দোলন) 

দশম শ্রেণি ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়- পার্ট-৩
(বিশ শতকে ভারতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন) 

দশম শ্রেণি ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়- পার্ট-১
(দেশ ভাগ ও উদবাস্তু সমস্যা)

দশম শ্রেণি ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়- পার্ট-২ 
(রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন ও আইন - দেশীয় রাজ্যগুলির ভারত ভুক্তি)
  
Map Pointing
 
মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশান-২০২১

Post a Comment

0 Comments